শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

Somoy Channel
শুক্রবার ● ১৭ নভেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » বিশ্ব » ‘একটি মাত্র রুটিও জুটছেনা নিরীহ গাজাবাসীর’
প্রথম পাতা » বিশ্ব » ‘একটি মাত্র রুটিও জুটছেনা নিরীহ গাজাবাসীর’
৪২ বার পঠিত
শুক্রবার ● ১৭ নভেম্বর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

‘একটি মাত্র রুটিও জুটছেনা নিরীহ গাজাবাসীর’

ডেস্ক রিপোর্ট: ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার যুদ্ধের মাস পেরোলেও যুদ্ধ পরিস্থিতি উন্নতি হয়নি। সমঝোতায় পৌঁছায়নি কোনও পক্ষ। এরইমধ্যে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) বৃহস্পতিবার বলেছে, গাজার বেসামরিক নাগরিকরা অনাহারে ভুগছে। কারণ, সেখানে একেবারে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পানি পাওয়া যাচ্ছে না। একটি মাত্র রুটিও জুটছেনা অনাহারে থাকা নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের ভাগ্যে। বার্তা এএফপি’র এক প্রতিবেদনে এমনটা জানানো হয়।

জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য সংস্থার নির্বাহী পরিচালক সিন্ডি ম্যাককেইন এক বিবৃতিতে বলেছেন, শীত দ্রুত ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে অনিরাপদ ও জনাকীর্ণ বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের চরম ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে গাজার বেসামরিক নাগরিকদের বেশিরভাগ সময় অনাহারে থাকতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, খাদ্যের অভাবে ভীষণ কষ্ট পাচ্ছে নবজাতক ও অবুঝ শিশুরা। বাবা-মায়েরাও পারছেন না অবুঝ শিশুদের মুখে কিছু দিতে। এমনি অবস্থা বিরাজ করছে ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের গাজা এলাকায়।

‘একটি মাত্র রুটিও জুটছেনা নিরীহ গাজাবাসীর’গাজায় সপ্তাহ ধরেই প্রয়োজনীয় খাবারের অভাব বৃদ্ধির বিষয়ে সতর্ক করে এই সংস্থা বলেছে, সেখানে এখন একটি রুটিও দুষ্প্রাপ্য হয়ে উঠেছে বা রুটির দেখাই মিলছে না। কেবল একটি সীমান্ত ক্রসিং দিয়ে আসা খাদ্য সামগ্রী দিয়ে গাজার মানুষের বর্তমান ক্ষুধার চাহিদা মেটানো একেবারেই অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

তারা বলেছে, গাজায় খাদ্য সামগ্রী আনার জন্য দ্বিতীয় নিরাপদ পথ দ্রুত খোলা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ডব্লিউএফপি বলেছে, জ্বালানির অভাব খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করছে। মঙ্গলবার মিসর থেকে আসা ট্রাকগুলো অপর্যাপ্ত জ্বালানির কারণে বেসামরিক লোকদের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিতে পারেনি।

গাজায় পাঠানো খাদ্যের চাহিদার তুলনায় পরিমাণ ‘একেবারেই অপর্যাপ্ত’। সংস্থাটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, এসব খাদ্য সামগ্রী দিয়ে গাজার জনগণের ন্যুনতম দৈনিক ক্যালোরি চাহিদার মাত্র সাত শতাংশ পূরণ করা সম্ভব।



বিষয়: #  #


আর্কাইভ