শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ন ১৪৩১

Somoy Channel
রবিবার ● ১০ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » সাহিত্য রম্যগল্প » এই গল্পটা পরলে সত্যি চোখে পানি চলে আসবে
প্রথম পাতা » সাহিত্য রম্যগল্প » এই গল্পটা পরলে সত্যি চোখে পানি চলে আসবে
৬২ বার পঠিত
রবিবার ● ১০ ডিসেম্বর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

এই গল্পটা পরলে সত্যি চোখে পানি চলে আসবে

এই গল্পটা পরলে সত্যি চোখে পানি চলে আসবে১টি ছেলে বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে গেলো।মেয়েটা তার ভালো লাগলো। তারপর সবাই সবার সবকিছু খোজ খবর নিলো। তার ১৫ দিন পর ছেলেটার পক্ষ থেকে মানুষ জন গিয়ে মেয়েটার হাতে আংটি পড়িয়ে দেয় আর বিয়ের কথা পাকা করে আসে।তারপরে তাদের মাঝে ফোন লাভ চলতে থাকে। তার ৩ দিন পর ফোনের আলাপ আলোচন :- ছেলে:- আচ্ছা তুমি কি আরও পড়তে চাও ??? মেয়ে :- হ্যা… কারণ আমার আশা ছিলো ডাক্তার হবো। ছেলে:- ডাক্তার হলে তুমি খুশি হবে ??? মেয়ে :- হ্যা.. এটাই আমার সবচেয়ে বড় চাওয়া খোদার কাছে। আর চাইলে কি সব পারবো !!! ছেলে:- কেনো ??? মেয়ে :- কারণ.. ১। আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে ২। আমার বাবার এতো টাকা নাই। ছেলে:- আমার তো আছে। তোমাকে আর কিছু দিতে পারি আর না পারি।তবে তোমার আশাটা আমি পুরন করবো !!! তুমি কি পড়তে রাজি ??? মেয়ে :- হ্যা. কিন্তু বিয়ের আর মাএ ৯ দিন বাকী..সেটার কি হবে ??? ছেলে:- এটা আমার উপর ছেড়ে দাও !!! মেয়ে :- OK. ছেলে তার ফেমিলির সবাইকে বুঝিয়ে বলে, আর সবাই রাজি হলো। মেয়ের লেখা পড়ার জন্য সব খরচ ছেলেটা দিচ্ছে এবং দেখা শুনা ঠিকমতো ছিলো কিন্তু কিছু দিন পর । মেয়ে :- আমার ১টা কথা রাখবে ??? ছেলে:- হ্যা বলো আমি কি করতে পারি ??? মেয়ে :- কিছু মনে করোনা। আমার সাথে আর দেখা করোনা !!! ছেলে:- কিন্তু কেনো ???
মেয়ে :- তোমাকে দেখলে নিজেকে ধরে রাখতে পারিনা। ওদিকে আমার পরীক্ষার ২ বছর বাকী। যদি,,ফেল করি কাওকে মুখ দেখাতে পারবো না। আর তোমার টাকা ও কষ্ট বিথা যাবে। ছেলে:- OK. কিন্তু ফোনে কথা বলবে না ??? মেয়ে :- হ্যা. ছেলে:- ok. ২ বছর পর মেয়েটা পরীক্ষা দিলো এবং পাশ করলো।সেই খুশিতে মেয়ের বাড়ীতে লোকজোনে ভোরপুর।কিন্তু ছেলেটাকে বললো না ।কারণ এখন ঐ ছেলেকে স্বামী হিসেবে সবার সামনে পরিচয় করাতে পারবে না বলে ।তার ১৫ দিন পর মেয়েটা একটি চেম্বার নিয়ে বসে। তখন জানতে পেরে ছেলেটা তাকে ফোন করলে,মেয়েটা ফোন কেটে দেয় এবং বন্ধ করে দেয়। ছেলেটা তার বাড়ীতে যায় । আর মেয়ে তাকে বললো,,,,,,আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং মনে কষ্ট নিওনা,, আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না !!! ছেলে:- কেনো:??? মেয়ে :- কারণ তুমি আমার যোগ্য না এবং লেখা পড়া ও জানো না । ছেলে:- আমাদের ফেমিলি থেকে যে সব ঠিক করা ??? মেয়ে :- ওটা আগে ছিলো,,আমি এখন তা মানতে পারবোনা । ছেলে:- দু চোখ ভরা কান্না নিয়ে বললো । OK আমি তোমার জন্য কামোনা করি ভালো থেকো,,,বলে চলে আসলো। কিছু দিন পরে ছেলেটা অসুস্থ হয়ে পড়ে । আর ঐ দিকে মেয়েটা এক হাসপাতালের বড় ডাক্তার হয়।ছেলেটার অবস্থা খারাপ দেখে ঐ হাসপাতালে নিয়ে যায়। ঐ খানে এক ডাক্তার তাকে দেখে চিনে ফেলে,,,,আর ওর ফেমিলির সবাইকে বকা বকি করলো। কারণ অনেক লেট করে ফেলেছে। তখন মেয়েটা ঐ ডাক্তার কে বললো আপনি ওদের বকছেন কেনো ??? তখন ডাক্তার বললো এই মানুষটা আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে ওর বউয়ের ডাক্তারী পড়তে টাকা লাগবে বলে ১টি কিডনী বিক্রি করলো। আমি নিষেধ করলে সে বললো আমার বউ ডাক্তার হলে আমাকে সে ভালো করে দিবে,,,,,,,তা শুনে মেয়েটার চোখ থেকে জল নেমে এলো !!! কি লাভ এখন কান্না করে,,আসলে মেয়েরাই স্বার্থপর,,, তাদের স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,,
❤কিপ্টামি না করে কেমন হল জানাবেন❤
গল্পটা ভালো লাগলে আরো সুন্দর সুন্দর গল্প পড়তে চাইলে অবশ্যই ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট Borkot Vai দিয়ে ছোট্ট একটা sms দিবেন ❤️❤️



বিষয়: #  #  #  #


আর্কাইভ