শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১

Somoy Channel
শুক্রবার ● ২৪ মে ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » এমপি আনার হত্যা মামলায় তিন আসামি ৮ দিনের রিমান্ডে
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » এমপি আনার হত্যা মামলায় তিন আসামি ৮ দিনের রিমান্ডে
৬৮ বার পঠিত
শুক্রবার ● ২৪ মে ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

এমপি আনার হত্যা মামলায় তিন আসামি ৮ দিনের রিমান্ডে

এমপি আনার হত্যা মামলায় তিন আসামি ৮ দিনের রিমান্ডেভারতের পশ্চিমবঙ্গে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলায় গ্রেফতার তিন আসামির ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রিমান্ডপ্রাপ্তরা হলেন- শিমুল ভূঁইয়া, সিলাস্তি রহমান ও ফয়সাল।

২৪ মে, শুক্রবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের হাজির করা হয়। এসময় মামলার সুষ্ঠু-তদন্তের জন্য তাদের দশদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার মাহফজুর। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথি এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সৈয়দ আমানুল্লাহ, ফয়সাল আলী ও সিলাস্তি রহমানকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার গত ১২ মে ভারতে বেড়াতে যান। কলকাতায় গিয়ে তিনি ওঠেন দীর্ঘদিনের পরিচিত বরানগরে গোপাল বিশ্বাস নামে এক বন্ধুর বাড়িতে।

দুই দিন সেখানে থাকার পর ১৪ মে গোপালকে জানান, বিশেষ প্রয়োজনে তিনি বের হচ্ছেন, আজই ফিরে আসবেন। তবে তার পরদিনও আনার না ফেরায় গোপাল নিখোঁজ ডায়েরি করেন।

এছাড়া আনারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না বলে তার পরিবার ডিবি পুলিশকে জানায়। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের পুলিশ কাজ করছে বলে জানিয়েছিলেন ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ।

নিখোঁজের আট দিন পর বুধবার (২২ মে) সকালের দিকে আনারের খুনের খবর সামনে আসে। কলকাতার কাছেই নিউ টাউনের অভিজাত আবাসন সঞ্জীবা গার্ডেনের একটি ফ্ল্যাটে আনারকে খুন করা হয় বলে দেশটির পুলিশ জানায়। তবে এখনো তার মরদেহের সন্ধান মেলেনি।

আনোয়ারুল আজীম ভারতে খুন হওয়ার ঘটনায় বুধবার (২২ মে) ঢাকার শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন তার মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন।

মামলার এজাহারে এমপির মেয়ে উল্লেখ করেন, ৯ মে রাত ৮টার দিকে আমার বাবা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর সংসদ সদস্য ভবনের বাসা থেকে গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন। ১১ মে ৪টা ৪৫ মিনিটে বাবার সঙ্গে মোবাইলে ভিডিও কলে কথা বললে বাবার কথাবার্তায় কিছুটা অসংলগ্ন মনে হয়। এরপর বাবার মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন দিলে বন্ধ পাই।

‘১৩ মে আমার বাবার ভারতীয় নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি মেসেজ আসে। মেসেজে লেখা ছিল- ‘আমি হঠাৎ করে দিল্লি যাচ্ছি, আমার সঙ্গে ভিআইপি আছে। আমি অমিত শাহের কাছে যাচ্ছি। আমাকে ফোন দেওয়ার দরকার নেই। পরে ফোন দেবো।’

‘এ ছাড়াও আরও কয়েকটি মেসেজ আসে। মেসেজগুলো বাবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অপহরণকারীরা করে থাকতে পারে।’



বিষয়: #  #  #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)