বুধবার ● ১৩ মার্চ ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » নবীগঞ্জ- বাহুবল উন্নয়নের ইতিহাসে জন সম্মূখে ২ কোটি ১২ লাখ ৬৯ হাজার টাকার ঘোঘনা করলেন এমপি কেয়া চৌধুরীর
নবীগঞ্জ- বাহুবল উন্নয়নের ইতিহাসে জন সম্মূখে ২ কোটি ১২ লাখ ৬৯ হাজার টাকার ঘোঘনা করলেন এমপি কেয়া চৌধুরীর
বুলবুল, আহমেদ, নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ নবীগঞ্জের উন্নয়ন ইতিহাসের খাবিকা, কাবিটা ও টিআর প্রকল্পের বরাদ্ধ নিয়ে একটি প্রকল্প অনুমোদন সভা করেন, হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে তিনি জন সম্মুখে প্রকল্পের প্রস্তাবিত নাম গুলো ঘোষনা করেন। এবং আলোচনা করে প্রকল্পের কমিটির অনুমোদন প্রদান করেন।
হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ- বাহুবল) আসনের নবীগঞ্জ ও বাহুবলে বরাদ্ধ এসেছে মোট ২ কোটি ১২ লাখ ৬৯ হাজার ১৪ টাকা। এর মধ্যে গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষন (টিআর) ৭১ লাখ ৩৩ হাজার ৩শ ৩৩ টাকা, গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) ৮৩ লাখ ৬৫ হাজার ১৯ টাকা, গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) চাল ৩০ লাখ ১৮হাজার ৯শ ১৫টাকা। গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) গম ২৭ লাখ ৫১ হাজার ৭শ ৪৭ টাকা বরাদ্ধ এসে।
এসব বরাদ্ধোর জন্য সুশীল সমাজের সামনে সব প্রকল্পের কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে হাজির করে তাদেরকে কাজের আগেই একবার সংশ্লিষ্ঠ প্রস্তাবিত প্রকল্পের ছবি ও পরিদর্শন রিপোর্ট নেন। তার পর কমিটি অনুমোদন করেন।
নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনুপম কুমার দাশ অনুপের সভাপতিত্বে ও নবীগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনের পরিচালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী।
অনুমোদন সভায় বক্তব্য রাখেন, নবীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার নুর উদ্দিন বীর প্রতীক, নবীগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি এম, এ আহমদ আজাদ, ইউপি চেয়ারম্যান নোমান হোসেন, হাবিবুর রহমান হাবিব, ওসি তদন্ত গোলাম মুর্শিদ ও প্রকল্প গহীতা প্রবীন মুরব্বী মৃনাল কান্তি রায়।
সভায় প্রধান অতিথি হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য এডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী তিনির বক্তব্যে বলেন, আমার প্রতিটি বরাদ্দ জনগনের সামনে প্রকাশ্যে ঘোষনা করা হবে। এখানে বরাদ্দ নিয়ে আর কোন লুকোচুরি হবে না। সবাই স্বচ্চভাবে কাজ করতে হবে, কোন অনিয়মের খবর পেলে সাথে সাথে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমার প্রকল্পে কোন প্রকার কমিশন বানিজ্য করা যাবে না। মাষ্টার রোলের নামে কোন টাকা নেওয়ার অভিযোগ পেলে সাথে সাথে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কাজের আগে ও পরে ছবি তুলে নিতে হবে এবং এলাকায় প্রকল্পের কথা ঘোষনা করতে হবে। কিন্তু প্রকল্প নিয়ে কেউ কোন ধরনের লুকোচুরি পারতে পারবেন না।
বিষয়: #ইতিহাস #উন্নয়ন #কেয়া #চৌধুরীর #জন #নবীগঞ্জ #বাহুবল