শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১

Somoy Channel
সোমবার ● ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ক্লিন সিলেট গড়তে এবার ‘ক ঠো র’ হচ্ছে নগর কর্তৃপক্ষ
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ক্লিন সিলেট গড়তে এবার ‘ক ঠো র’ হচ্ছে নগর কর্তৃপক্ষ
৯৫ বার পঠিত
সোমবার ● ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ক্লিন সিলেট গড়তে এবার ‘ক ঠো র’ হচ্ছে নগর কর্তৃপক্ষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
ক্লিন সিলেট গড়তে এবার ‘ক ঠো র’ হচ্ছে নগর কর্তৃপক্ষসিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) বর্তমান মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী নির্বাচনী স্লোগান ছিলো ‘গ্রিন-ক্লিন-স্মার্ট’ সিলেট গড়ে তোলা। এ প্রতিশ্রুতি পূরণে নানা পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছেন তিনি।

এবার ময়লা-আবর্জনামুক্ত ক্লিন বা পরিচ্ছন্ন সিলেট গড়ত নগরবাসীর প্রতি ‘কঠোর’ বার্তা দিচ্ছে সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে নগরজুড়ে মাইকিং করা হচ্ছে। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এমন মাইকিং দেখা যায় মহানগরের বিভিন্ন স্থানে।

সিসিকের পক্ষ থেকে দেওয়া নির্দেশনায় বলা হয়- মহানগরের ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ময়লা-আবর্জন রাত ১০টার মধ্যে নিকটস্থ ডাস্টবিন বা নির্ধারিত স্থানে ময়লা রাখতে হবে। কোনো অবস্থাতেই বর্জ্য বাইরে ফেলা যাবে না।

ঘোষণায় আরও বলা হয়- নির্দেশনা না মানলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা অনুযায়ী আইন অমান্যকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে দুই বছরের কারাদণ্ড বা দুই লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হতে পারে।

এছাড়া সিসিকের অনুমতি ব্যতিত দেওয়াল লিখন বা বিদ্যুতের খুঁটিতে পোস্টারিং করা যাবে না। যাবে না যত্রতত্র ব্যানার-ফেস্টুন টানানো। তবে প্রয়োজনে সিসিকের অনুমতি নিয়ে যথাযথ নিয়ম মেনে বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে। বিনা অনুতমিতে বিজ্ঞাপন দিলে দায়ী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সিসিক।

সিটি মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী নির্বাচনের আগে তাঁর ইশতেহারে বলেছিলেন- ‘আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা আমার লক্ষ্য। নগর পরিচ্ছন্ন রাখতে ও আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ ও দাতাদের সহায়তা নেওয়া হবে। ময়লা-আবর্জনা ও দুর্গন্ধ থেকে নগরবাসীকে মুক্তি দিতে পর্যায়ক্রমে সড়ক থেকে ময়লার ভাগাড়গুলো (ডাস্টবিন) সরিয়ে নেওয়া হবে। এর পরিবর্তে এলাকাভিত্তিক ময়লা সংরক্ষণ (ডাম্প) কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে।’

সংশ্লিষ্ট সূত্র সোমবার সাংবাদিকদের জানান- মহানগরের প্রতি এলাকায় ৪-৫টি দোকান মিলিয়ে একটি করে ডাস্টবিন দেওয়া হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য। এক চলমান রয়েছে। পাশপাশি এ বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে মাইকিং করা হচ্ছে। সব এলাকায় এভাবে ডাস্টবিন দেওয়ার পর নির্দেশ অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।



বিষয়: #  #  #  #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)