শিরোনাম:
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

Somoy Channel
রবিবার ● ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » সাহিত্য রম্যগল্প » ক্রমশ_সাহিত্য রম্যগল্প
প্রথম পাতা » সাহিত্য রম্যগল্প » ক্রমশ_সাহিত্য রম্যগল্প
৮২ বার পঠিত
রবিবার ● ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ক্রমশ_সাহিত্য রম্যগল্প

ক্রমশ_সাহিত্য রম্যগল্পঘটনায় ???? পড়ার অনুরোধ রইল
ঘটনা “: কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্ক দের জন্য। ১৮+হইলে পড়িবেন) ☠️
মেয়েটা পুরা উলঙ্গ থাকে রোজ? কস কি?”
“দেখোই না মজা! ফ্লাটের বড় কাচের জানলায় পর্দা দেয়া নাই এদিকে গায়ে একটা সুতাও রাখেনা। আমি তো রোজ দেখি। দেখব বলে এই টিউবটা কিনছি। ভার্সিটি হতে ফিরল সবে। বাসায় ঢুকতে দাও তারপর দেখো। কি ডবকা শরীর!”
কথা হতেছে শাদাব অনন্য আর রনির মধ্যে। ওরা খালাতো ভাই। রনি চাকুরির কাজে ঢাকা শহরে আছে অনেকদিন। একা ফ্লাটে থাকে। আজ শাদাব ওর বাসায় আসছে চাকুরি খুজতে। কয়েকদিন থাকবে।
“বড় বেয়াদব মাইয়া তো। পড়শিরা কিছু কয় না? ওর পরিবারের লোকজন কই?”
রনি টিউবে চোখ রেখে বলে “কেউ জানে না মনেহয়। বারোতলার ঘর, আমার ফ্লাটের উল্টাদিকে ওর জানলা নইলে আমিও জানতাম না।”
সামনের বিল্ডিংটার মুখোমুখি ঘরে আলো জ্বলে ওঠে। দেয়ালজোড়া কাচের জানলা দিয়ে ঘরের সবটা দেখা যাচ্ছে। সুন্দর সুন্দর দামি জিনিসে সাজানো বড়লোকের ফ্লাট। হাল্কা আলো জ্বলছে তাও ভিতরটা স্পস্ট দেখা যাচ্ছে। একটা অপূর্ব সুন্দরী মেয়ে ঘরে এসে ঢুকল। একমাথা কালো কোঁকড়া চুল কোমড় ছাপিয়ে নামছে, বয়স কুড়ি একুশের বেশি হবেনা, আঁটোসাঁটো কামিজের তলায় ভরন্ত যৌবন উপছে পড়তেছে। মেয়েটা এসেই কাধের ব্যাগটা ছুড়ে বেডে ফেলে দিল তারপর পর্দা না টেনেই কামিজটা মাথা গলিয়ে খুলে ছুড়ে মারল। রনি আর শাদাব হা করে চেয়ে আছে। ওদের কিছু বুঝে উঠার আগেই পরনের সালোয়ারটা এক ঝটকায় খুলে ফেলে শুধুমাত্র অন্তর্বাস পরে জানলার সামনে দাড়িয়ে রইল মেয়েটা। লাল রঙের ব্রা-পেন্টি ওর ধপধপে ফরসা গায়ে আগুনের মত লাগছে। মেয়েটা একটু ভারির দিকে মিষ্টি চেহারা, ছোট্ট ব্রাটুকুতে যৌবন বাধ মানছেনা। মাখনের মত উপচে উঠছে আর নরম ফরসা শরীর বেয়ে ছেলেদুটার চোখ গভীর নাভি পেড়িয়ে লাল পেন্টির ত্রিকোনে গিয়ে আটকায়। পেন্টির দুইকোনে দুটা দড়ি বাধা।
মেয়েটা হটাত ওদের দিকে পিছন ফিরে অন্তর্বাস দুটা খুলে একটু ঝুকে দাড়ায়। শাদাবের মাথা ঝিমঝিম করে। মেয়েটা ভরন্ত সাদা নিতম্ব আদুল হয়ে দুলাচ্ছে জানলার সামনে ওই যেমনি মেয়েরা আজকাল টোয়্যার্ক করে ওমন। গোল গোল করে পেছনটা দুলাতে দুলাতে মাথা ঝাকাচ্ছে মেয়েটা। ঘরে মনে হয় মিউজিক চলতেছে। মেয়েটার হুশ নাই। সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে নেচে চলেছে, পর্দার আড়ালে টিউবে চোখ রেখে শাদাব ঘেমে উঠছে। মেয়েটার নিটোল যুবতী শরীরের এক ইঞ্চিও কল্পনার বাহিরে নাই। নিটোল ভারি স্তন, উঁচূ স্তনবৃন্ত ঘিরে বাদামি বলয় কেঁপে কেঁপে উঠে নাচের দমকে। সরু কোমড় পেড়িয়ে উল্টানো কলসের মতো নিতম্ব, ভারি দুইপায়ের ফাঁকে ত্রিকোন কালো কেশগুচ্ছে হাত ঘুরাচ্ছে বারবার। বোদহয় ওমনি নাচ।
“মেয়েটার নাম তুরেছা।” রনি টিউব থেকে চোখ তুলে বলে”আমি এখন ওর বেইল টিপব।”
“তোর মাথা নষ্ট হল নাকি? কস কি তুই?” শাদাব চিল্লায় উঠে।
“আরে আমি এখন ওর মেইন গেটে গিয়ে কলিংবেইল দেব। আলাপের মন হইছে।” রনি রহস্য করে হেসে বলে “তোমায় এইজন্য ডাকছি তুমি সাক্ষী থাকবে। তুমি টিউবে চোখ দাও ভাইয়া। আমি যাই।”
রনির পায়ের আওয়াজ মিলিয়ে গেলে শাদাব টিউবে চোখ দেয়। ওই তো রনি নিচে রাস্তা পাড় হয়ে সামনের ফ্লাটে ঢুকতেছে। কিন্তু তুরেছার জানলার দিকে চাইয়াই আতঙ্কে অবাক হয়ে যায় সে! এ কি দেখছে সে…
(ক্রমশ)

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত



বিষয়: #  #  #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)