শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ন ১৪৩১

Somoy Channel
সোমবার ● ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ভূমিসেবায় গতি আনতে ১০০ দিনের কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ভূমিসেবায় গতি আনতে ১০০ দিনের কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী
৪৫ বার পঠিত
সোমবার ● ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ভূমিসেবায় গতি আনতে ১০০ দিনের কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী

ভূমিসেবায় গতি আনতে ১০০ দিনের কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে: ভূমিমন্ত্রীস্মার্ট ভূমিসেবা বাস্তবায়নে গতি আনতে ১০০ দিনের বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ।

১৯ ফেব্রুয়ারি, সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ভূমি ভবনে ভূমি সংস্কার বোর্ড আয়োজিত দুর্নীতিমুক্ত স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সবুরের সভাপতিত্বে আয়োজিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভূমি সচিব মো. খলিলুর রহমান।

কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয়, ভূমি সংস্কার বোর্ডের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন কালেক্টরেটের (জেলা প্রশাসন) অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) (এডিসি রেভিনিউ) ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) গণ (এসিল্যান্ড) অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞরা রিসোর্স পারসন হিসেবে সেশন পরিচালনা করেন।

মন্ত্রী কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী এডিসি রেভিনিউ ও এসিল্যান্ডদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনাদের আওতায় যারা কাজ করে নাগরিকদের ভূমি সেবা দিচ্ছেন, যেমন কানুনগো, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, সার্ভেয়ার, তাদের কাজে আপনাদের নেতৃত্বের প্রতিফলন হয়। ভূমি অফিসের সেবাদানের গুণমানে ওই দপ্তরের এসিল্যাণ্ডের নেতৃত্বের প্রতিফলন ঘটে।

তিনি বলেন, ভূমি প্রশাসনে নেতৃত্ব দেওয়ায় এগিয়ে থাকতে হলে ভূমি বিষয়ক আইন-কানুন ও বিধিবিধানসহ সংশ্লিষ্ট জ্ঞান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আয়ত্তে থাকতে হবে।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির কথা পুনর্ব্যক্ত করে মন্ত্রী আরও বলেন, স্মার্ট ভূমিসেবা বাস্তবায়নে গতি আনতে ১০০ দিনের বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে। এ পরিকল্পনার আওতায় বেশকিছু জেলায় অবস্থিত ভূমি অফিস সমূহকে নিবিড় তত্ত্বাবধানে আনা হচ্ছে।

৬৪টি জেলার মধ্যে প্রথমে কিছু জেলা বাছাই করার উদ্দেশ্য হচ্ছে নিবিড় তত্ত্বাবধানের কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ এবং বাকি জেলাগুলোতে এ কার্যক্রম সম্প্রসারণের জন্য তা থেকে একটি টেকসই মডেল দাঁড় করানো।

ভূমি সচিব জানান, ভূমি প্রশাসনে সুশাসন প্রতিষ্ঠা না পেলে সামগ্রিকভাবে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। কেননা প্রতিটি সেক্টরই ভূমির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এসময় সচিব জানান ই-নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর এবং খতিয়ান ও ম্যাপ সেবা নিতে বর্তমানে আলাদা আলাদা ভাবে সিস্টেমে প্রবেশ করতে হয়; ভূমিসেবা গ্রহীতাদের সুবিধার্থে একবার লগইন করেই যেন এ সেবা গ্রহণ করা যায় সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।



বিষয়: #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)