শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ন ১৪৩১

Somoy Channel
বুধবার ● ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » বিনোদন » প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ আমাকে যোগ্য মনে করার জন্য : আলমগীর
প্রথম পাতা » বিনোদন » প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ আমাকে যোগ্য মনে করার জন্য : আলমগীর
৫৯ বার পঠিত
বুধবার ● ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ আমাকে যোগ্য মনে করার জন্য : আলমগীর

প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ আমাকে যোগ্য মনে করার জন্য : আলমগীরবিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার ২১ বিশিষ্টজনকে একুশে পদক-২০২৪ প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আইরীন ফারজানা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়। সেই তালিকায় আছে ৮০ ও ৯০ দশকের বাংলা সিনেমার চিরসবুজ অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক আলমগীর। অভিনয়ে অবদান রাখার জন্য একুশে পদক পাচ্ছেন তিনি।

একুশে পদক-২০২৪ তালিকা প্রকাশের পর গণমাধ্যমকে আলমগীর বলেন, এই সম্মাননা আসলেই বেশ আনন্দের। অবশ্যই রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের দ্বিতীয় এই সম্মাননা পাওয়া ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। আমি ধন্যবাদ জানাই বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। যিনি আমাকে যোগ্য মনে করে এই সম্মাননা দিয়েছেন।

১৯৭২ সালের ২৪ জুন বরেণ্য পরিচালক আলমগীর কুমকুম পরিচালিত ‘আমার জন্মভূমি’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। এ সিনেমা মুক্তির আগেই আলমগীর সিরাজুল ইসলামের ‘দস্যুরানি’, আজিজুর রহমানের ‘অতিথি’, আলমগীর কুমকুমের ‘মমতা’, মোহর চাঁদের ‘হীরা’ সিনেমার কাজ শুরু করেন। সেই থেকে আজ অবধি প্রায় ৩০০-এর বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। তার প্রথম প্রযোজিত সিনেমা ‘ঝুমকা’। পরিচালক হিসেবে তার সর্বশেষ সিনেমা ‘একটি সিনেমার গল্প’।

এবার একুশে পদক পাচ্ছেন- ভাষা আন্দোলনে মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)। শিল্পকলায় সংগীতে জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর), ডলি জহুর (অভিনয়) শুভ্র দেব, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ, এম এ আলমগীর, আবৃত্তিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা), রূপা চক্রবর্তী, চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ। শিল্পলায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী।সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ রফিক আহামদ। ভাষা ও সাহিত্যে মুহাম্মদ সামাদ, লুৎফুর রহমান রিটন, মিনার মনসুর ও রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (মরণোত্তর)। শিক্ষায় প্রফেসর ড. জিনবোধি ভিক্ষু।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্যবিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক দেওয়া হচ্ছে।



বিষয়: #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)