শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১

Somoy Channel
সোমবার ● ১৫ জানুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » লন্ডনে দিন দিন কমছে চাকরির সুযোগ, দুশ্চিন্তায় সিলেটিরা
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » লন্ডনে দিন দিন কমছে চাকরির সুযোগ, দুশ্চিন্তায় সিলেটিরা
৪৭ বার পঠিত
সোমবার ● ১৫ জানুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

লন্ডনে দিন দিন কমছে চাকরির সুযোগ, দুশ্চিন্তায় সিলেটিরা

লন্ডনে দিন দিন কমছে চাকরির সুযোগ, দুশ্চিন্তায় সিলেটিরাগত কয়েক মাসে কয়েক হাজার সিলেটি তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতী ও শিক্ষার্থীসহ নানা বয়েসি মানুষ বিভিন্ন ভিসায় যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমিয়েছেন। উন্নত জীবন যাপন ও পরিবারের স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার স্বপ্ন যখন ডানা মেলছে তাদের, তখনই আসলো দুঃসংবাদ।

জানা গেছে, যুক্তরাজ্যের লন্ডনে চাকরির সুযোগ দিন দিন কমছে। এরই মধ্যে আর্থিক খাতে চাকরির সুযোগ গত বছর প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে। খবর রয়টার্সের।

লন্ডনে চাকরির সুযোগ কমার কারণ হিসেবে মরগান ম্যাককিনল নামে একটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বলছে,  বাজারের অস্থিরতা এবং উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি নিয়োগকর্তাদের খরচের উপর খুবই শক্ত প্রভাব পড়ছে।

লন্ডনের এমপ্লয়মেন্ট মনিটর অনুসারে, ২০২৩ সালে আর্থিক খাতে চাকরির সুযোগ গত বছরের আগের বছরের তুলনায় ৩৮ শতাংশ কমেছে। যেখানে চাকরি খোঁজার সংখ্যাও ১৬ শতাংশ কমেছে।

মরগান ম্যাককিনলে বলেছেন, ২০২৩ সালের শেষ ত্রৈমাসিকে বিশেষভাবে পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ৪২ শতাংশ কম চাকরি পাওয়া গেছে ; যা ২০০৮ সালের বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের পর চাকরির ক্ষেত্রে এটাই  সবচেয়ে বড় পতন।

তবে গত বছর বিশেষ করে লন্ডনের ব্যাংক খাতগুলো শক্তিশালী মুনাফা পেলেও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির চাপ, চুক্তির মন্দা এবং গভীরতর ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতা সেই মুনাফার উচ্চবৃদ্ধিকেও ম্লান করে দিয়েছে।

বেশ কিছু প্রধান নিয়োগকর্তা অনেক কাটছাঁট করায় চাকরির বাজার আরও তিক্ত হয়েছে বলে রয়টার্স জানায়।

মর্গান ম্যাককিনলে ইউকে ব্রান্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর হাকান এনভার বলেন, ‘এক বছরের প্রচুর বেতন বৃদ্ধি এবং কঠোর শ্রমবাজার দ্বারা চালিত অতিরিক্ত নিয়োগের পর; আমরা একটি চ্যালেঞ্জিং বছরের শেষের দিকে আসার সাথে সাথে স্থবির বাজারের লক্ষণ দেখা দিয়েছে।’

‘আমরা চাকরিপ্রার্থী, প্রার্থী সরবরাহ এবং চাকরির সংখ্যা হ্রাস হতে দেখেছি। ব্যয় এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে লাগাম টেনে ধরার জন্য মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই অর্থনৈতিক মন্দা এবং সংঘাতের মধ্যে নিয়োগকর্তার আস্থা হ্রাস পেয়েছে।’

তবে এনভার বলেছেন, মহামারী-পরবর্তী একটি উল্লেখযোগ্য নিয়োগ বৃদ্ধির আগে চাকরির ক্ষেত্রগুলো  ২০১৯ সালের মত ছিল।

ক্রেডিট সৌজন্যে: সিলেটভিউ



বিষয়: #  #  #  #  #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)