শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১

Somoy Channel
রবিবার ● ১৪ জানুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » ভিডিও সংবাদ » #ভালোবাসি_হয়নি_বলা
প্রথম পাতা » ভিডিও সংবাদ » #ভালোবাসি_হয়নি_বলা
৬৯ বার পঠিত
রবিবার ● ১৪ জানুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

#ভালোবাসি_হয়নি_বলা

প্লিজ তাড়াতাড়ি করুন ব্যাথা পাচ্ছি, আমি আর ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে কান্না করে দিলাম,,
আর উনি উনার ইচ্ছা মত আমাকে ভোগ করতেই লাগল আর করবেই না কেন তিনি তো টাকা দিয়ে আমাকে কিনে নিছে ২ ঘন্টার জন্য,,,
আরও কিছুক খন তিনি আমাকে ভোগ করার পর আমার শরীলের উপর উনার শরীর এলিয়ে দিলেন,,,দিয়ে আমার ঠোট জোরা নিজের ঠোট দিয়ে আঁকড়ে ধরলো,, আর আমার ঠোঁট জোড়া চুষতে লাগলেন,, আমি কিছু উপায় না পেয়ে তার সাথে রেসপন্স দিতে লাগলাম কারন আমি এখন তার কাছে টাকায় বিক্রি হয়ে আছি,,
আর হাত দিয়ে তিনি আমার সারা শরীর স্লাইট করতে লাগলেন,আমার খুব বিরক্ত লাগতে ছিল কিন্তু কিছু করার নেই মুখ বুজে সব সহ্য করে নিতে হচ্ছে ,,আজ প্রথম বার যৌনো মিলন করতাছি শুধু কিছু টাকার জন্য, জীবনে কখনো ভাবতে পারিনি টাকার জন্য নিজ ইচ্ছায় নিজের সব থেকে মুল্যবান জিনিস টা বিক্রি করে দিলাম

#ভালোবাসি_হয়নি_বলাআমিঃ প্লিজ এখন আপনার দাওয়া সময় আমি আপনাকে দিয়ে দিয়েছি এখন আমাকে ছেড়ে দিন,, আর আমার টাকাটা দিয়ে দিন

উনিঃ আর পাঁচ মিনিট সময় দাও আমি তোমাকে কিছু বকশিশ দিয়ে দেবো

আমিঃ না প্লিজ আমার ভাইয়াকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে না হলে আমার ভাইয়া বাঁচবে না এই পাঁচ মিনিটের মূল্য আমার কাছে অনেক আছে প্লিজ এরকম কিছু করবেন না আমাকে যেতে দিন

উনিঃ উফফফফফ এই নাও তোমার টাকা

উনি 10 হাজার টাকা আমাকে দিয়ে দিলেন কারণ আগে থেকেই আলাপ করে নিয়েছিল আমাকে দুই ঘন্টা ওনার সাথে সময় কাটালে আমাকে 10000 টাকা দিবে

আমি উনার রুমের বাথরুম এ গিয়ে একটু ফ্রেশ হয়ে নিলাম মুখে পানি দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিলাম ,, জামা কাপড় পরে ওড়নাটা ভালোভাবে গলা দিয়ে পেচিয়ে মাথা ঘোমটা দিলাম যাতে কেউ বুঝতে না পারে কারণ উনি অনেক জায়গায় কামড় বসিয়ে দিয়েছেন সেগুলো স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে

আমি বাথরুম থেকে বেরিয়ে এসে দেখি উনি সবকিছু পড়ে রেডি হয়ে আছে হয়তো কোথাও যাবে

আমিঃ আচ্ছা আমি তাহলে আসি ভালো থাকবেন ( অনেক কষ্ট কথাটা বললাম হায়্রে টাকা যার জন্য নিজের সব থেকে মূল্যবান নারীদের সব থেকে মূল্যবান জিনিসটা বিক্রি করতে হয় এই টাকার জন্য)

উনিঃ এই যে শুনেন

আমিঃ প্লিজ যা বলবেন একটু তাড়াতাড়ি বলেন আমাকে যেতে হবে নয়তো আমার ভাইয়া টাকে আমি বাঁচাতে পারবো না

উনিঃ এত রাতে একা আপনি এত সুন্দর একটা মেয়ে একা রাস্তা দিয়ে গেলে তো এলাকার বাজে ছেলে দের খপ্পরে পড়তে পারেন তাই বলে কি আপনি আমার সাথে আসুন আমি আমার গাড়ি করে আপনাকে নামিয়ে দিয়ে আসতেছি

আমিঃ থাক লাগবে না আমি একাই চলে যেতে পারবো ( কিন্তু মনে মনে ঠিকই ভয় হচ্ছে বলাতো যায়না এই রাত বেলা কোথাও কখনো বের হয়নি তাই বাজে ছেলে দের খপ্পরে কোনদিন পড়িনি আজকে যদি পরী আর আমার ইজ্জত এর সাথে সাথে যদি আমার টাকাটা নিয়ে নেয় তাহলে আমার এই টাকাটাও দিতে পারবোনা বাড়ি)

উনিঃ আরে বুঝতেছেন না কেন এই এলাকায় বাজে ছেলে পেলে অভাব নেই তাই আপনাকে অফার করলাম যদি ইচ্ছে হয় তো আসেন নয়তো চলে যেতে পারেন

আমি আর কোন কিছু না ভেবেই রাজি হয়ে গেলাম কারণ এনাকে আর ভয় পেয়ে লাভ কি আমার সবকিছু তোকে নিয়ে নিয়েছে তাই এনার সাথে যাওয়াই উত্তম হবে নয়তো রাস্তায় ভালো ছেলে দের খপ্পরে পড়লে আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কিছুই করতে পারবো না আমি

তারপরও আমার সাথে ওনার গাড়ীতে উঠে পড়লাম চুপচাপ ফাঁকা রাস্তা গাড়ি চলছে দুজনের মুখে কোনো রকম কথাবার্তা নেই

কিন্তু আমার খুব টেনশন হচ্ছে আমি আমার ভাইটাকে বা হতে পারব তো
নাকি আমি ব্যর্থ হব না না এসব আমি কি ভাবছি আমার ভাইয়া ঠিক হয়ে যাবে

আমি এসব ভাবছি হঠাৎ করে উনি আমাকে কিছু জিজ্ঞেস করলেন

উনিঃ আচ্ছা আমাকে কি বলা যায় যে আপনার ভাইয়ার কি হয়েছে

আমিঃ লিভারের সমস্যা হয়েছে অপারেশন করাতে হবে

উনিঃ মাত্র 10 হাজার টাকায় অপারেশন করাবেন আপনি কিভাবে

আমিঃ মায়ের কিছু স্বর্ণের জিনিসপত্র ছিল সেগুলো বিক্রি করে দিয়েছি তাতে কিছু টাকা হয়েছে 10 হাজার টাকা কম ছিল কেউ ধার দিতে চায় না কারণ আমার বাবা নেই যে ইনকাম করে তাদের ভারত পরিশোধ করে দেব আমি এত করে সবাইকে বললাম যে আমি জব করি আপনাদের টাকা দিয়ে দেবো এক মাসের ভিতরে কিন্তু কেউ রাজি হলো না অনেক কান্নাকাটি করেছি এবং তাদের হাতে পায়ে ধরেছি তাও তারা রাজি হয়নি শেষ পর্যন্ত কোনো কিছু উপায় না পেয়ে ( আর কিছু বলতে পারলাম না কান্না করে দিলাম)

উনিঃ ( ছি আমি এটা কি করলাম আমি এতো বড় অমানুষ হলাম কি করে, একটা নিরীহ মেয়ের ইজ্জত নিয়ে নিলাম তাও আবার টাকার বিনিময় যদি একটা বার্তা জীবনের কাহিনী শুনতে চাইতাম তাহলে হয়তো আমি তার সাথে এরকম কিছুই করতাম না, আর আমিও এর আগে কোন মেয়েকে এরকমভাবে ছুঁয়ে দেখি নি)

উনিঃ প্লিজ কান্না করবেন না আপনি যদি এইরকম ভাবে ভেঙে পড়েন তাহলে আপনার ভাইয়ের পাশে থাকবে কে

তাও আমি আমার কান্না আটকাতে পারতাছিনা কান্না করেই যাচ্ছি কেন জানি আজকে কান্না করতে খুব ভালো লাগতেছে

উনিঃ আপনার দেওয়া ঠিকানায় মত আমি চলে এসেছি এখন কোন দিকে যাব

আমিঃ সামনে গিয়ে ডানে একটা গলি পাবেন সেই গলির সামনে আমাকে নামিয়ে দিন

তারপর দুজনের মাঝে আবার নীরবতা

উনিঃ আমায় এসে গেছে এটাই কি আপনার সেই গলি

আমিঃ হ্যাঁ এখানেই আমার বাসা,, আর আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাকে এরকম উপকার করার জন্য

উনিঃ আচ্ছা আপনি আপনার ভাইকে কোন হসপিটালে ভর্তি করা হয়েছে

আমিঃ কুড়িগ্রাম সেবা ক্লিনিক,,

উনিঃ আচ্ছা আপনার ভাইয়ের নামটা বলবেন প্লিজ

আমিঃ কেন বলুন তো আপনি আমার বিষয়ে এত জানতে চাচ্ছেন

উনিঃ আরে বলুন না এমনি শুনলাম আরকি নাম কি আপনার ভাইয়ের

আমি: মাসুদ রানা

উনিঃ আচ্ছা আপনি বাসায় যান আমি আমার বাসায় চলে যাচ্ছি একটু ইম্পর্টেন্ট কাজ আছে তো নয় তো আপনাকে বাসা অব্দি দিয়ে আসতাম

আমিঃ আরে লাগবেনা এইতো সামনেই আমার বাসা আচ্ছা ঠিক আছে বায়

তারপর উনি গাড়ি ঘুরিয়ে চলে গেলেন

আর আমি বাসার ভিতরে প্রবেশ করলাম

বাসার ভেতর প্রবেশ করেই দেখি মা খাবার টেবিলে বসে আছে হয়তো আমার জন্য অপেক্ষা করতেছে

আমিঃ মামা তুমি এখনও ঘুমাও নি এভাবে বসে আছো কেন

মাঃ তোকে ছাড়া কখনো কি আমার খাবার গলা দিয়ে নামে

আমিঃ উফফ মা তুমি অন্য এই অসুস্থ শরীর নিয়ে এখানে বসে থাকার কি আছে

মাঃ অনেক হয়েছে অনেক রাত হয়েছে এখন চুপচাপ আয় খেয়ে নে

তারপর মায়ের সাথে খেয়ে নিলাম খাওয়া-দাওয়া শেষে

মাঃ কিরে মা টাকা জোগাড় করতে পেরেছিস

আমিঃ হেমা এইযে নাও টাকা কালকে সকালেই হসপিটালে ডাক্তারকে জমা দিয়ে আমার ভাইয়ের অপারেশন টা করিয়ে নেব ( একটু মুচকি হাসি দিয়ে আমার সাথে কথাটা বললাম মালুদের সত্যতা জানতে পায় তাহলে আমাকে কখনোই মেনে নেবে না)

মাঃ তোর বাপ নেই তাই তোকে এতো কষ্ট করতে হচ্ছে দিন নেই রাত নেই ( কথাটা বলে বা কান্না করতে লাগলো)

আমিঃ মা প্লিজ কান্না করোনা এভাবে তুমি তো জানো তোমার চোখের পানি আমার সহ্য হয় না

মা’; আচ্ছা এখন খেয়ে ঘুমিয়ে পর অনেক রাত হয়েছে আর অনেক খাটাখাটনি করেছো আজকে তোর বৌদি অনেক ধকল গেছে এখন তাড়াতাড়ি গিয়ে ঘুমিয়ে পড় রেস্ট নে কালকে সকালে আবার হসপিটালে যেতে হবে

আমিঃ মা তুমি আমার বেশি রাত না জেগে তাড়াতাড়ি গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ো কালকে সকালে একটু কাজ করতেই হবে

তারপর আমি মাকে মায়ের রুমে দিয়ে এসে আমার রুমে আসলাম

এসে গলা থেকে ওড়নাটা সরিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখি অনেক জায়গায় দাগ হয়ে আছে

তার সেই স্পর্শ গুলো মনে পড়তেই ডুকরে কান্না করতে ইচ্ছে করতেছে

দৌড়ে বাথরুমে চলে গেলাম গিয়ে শাওয়ারটা ছেড়ে দিয়ে নিচে বসে পড়লাম

আর যেসব জায়গায় দাগ গুলো আছে আমি যেখানে যেখানে তিনি আমাকে স্পর্শ করেছে সেই জায়গাগুলো ঘোষতে লাগলাম

আর কান্না করতে লাগলাম,,
এতদিন থেকে জেনে আমি এত কষ্ট করে নিজেকে ঠিক রেখেছি কোনো প্রেম করিনি সেই মেয়ে আজকে, আমি সবসময় একটা জিনিস চিন্তা করে এসেছি প্রেম করবো না বিয়ের পর স্বামীকে আমার সবটা দিয়ে ভালোবাসবো

কিন্তু আজকে আমার সেই স্বপ্নের মাটি চাপা দিতে হলো
চলবে….
#ভালোবাসি_হয়নি_বলা
mahin_al_islam
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত



বিষয়: #  #  #


ভিডিও সংবাদ এর আরও খবর

৪‌ দিন ধ‌রে দোকা‌নে তালা ঝুল‌ছে  ছাত‌কে চাঁদা না দেয়ায় সন্ত্রাসীরা  দোকান ঘ‌রে দিনদুপু‌রে তালা ৪‌ দিন ধ‌রে দোকা‌নে তালা ঝুল‌ছে ছাত‌কে চাঁদা না দেয়ায় সন্ত্রাসীরা দোকান ঘ‌রে দিনদুপু‌রে তালা
অনিবন্ধিত ও অবৈধ অনলাইনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী অনিবন্ধিত ও অবৈধ অনলাইনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
ঈদ মোবারক EID MUBARAK  #SOMOYCHANNEL ঈদ মোবারক EID MUBARAK #SOMOYCHANNEL
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকীর ঈদ শুভেচ্ছা হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকীর ঈদ শুভেচ্ছা
ব্রঙ্কসে কংগ্রেসওম্যান ওকাসিওর উপস্থিতিতে ইফতার পাটি। ব্রঙ্কসে কংগ্রেসওম্যান ওকাসিওর উপস্থিতিতে ইফতার পাটি।
কদমতলী হযরত দরিয়া শাহ্ (রহ.) দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাষ্টের পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন কদমতলী হযরত দরিয়া শাহ্ (রহ.) দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাষ্টের পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
সিলেটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর সিলেটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
যেসব সম্পদের ওপর জাকাত ফরজ। যেসব সম্পদের ওপর জাকাত ফরজ।
পবিত্র শবে কদরের গুরুত্ব ও ফজিলত। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। পবিত্র শবে কদরের গুরুত্ব ও ফজিলত। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী।
সেনবাগে আল জাহিদ ইসলামীয়া আলিম মাদ্রাসার উদ্যোগে সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল সেনবাগে আল জাহিদ ইসলামীয়া আলিম মাদ্রাসার উদ্যোগে সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)