মঙ্গলবার ● ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » সাহিত্য রম্যগল্প » স্যারের অত্যাচার
স্যারের অত্যাচার
পরিক্ষায় ফেল করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার নিজ স্যার আমাকে তার সাথে এক রাত কাটানোর কথা বলে,,,,!????
এদিকে বাবা মা আমাকে সাফ সাফ জানিয়ে দেয় এবার পাশ না করলে আমাকে জোড় করে তাদের পছন্দের কোন ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দিবে।
আমি স্নেহা। আমি ক্লাস নবম বর্ষে পড়াশুনা করি।
বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে আমি। আমার এক ভাই আছে ভাইয়ের নাম হচ্ছে আকাশ।
আমাদের পরিবার টা অনেক ছোট হলেউ সবাই খুব আনন্দে জীবন কাটাই।
কিন্তু সেটা যেন চিরস্থায়ী সাথি হয়ে ছিলনা।
আমার গত প্রথম পরিক্ষায় আমি ফেল করাতে আমার বাবা মা আমার উপর অনেক টা চিন্তিত হয়ে পড়েন।
আর আমাকে তারা অনেক কড়া নজরদারিতে রাখেন৷
যেমন আমার কাছে আমার বান্ধবিদের আসতেই দেয় না। আর কোন জায়গায় যেতে চাইলে আমাকে পড়াশুনা করতে বলে হুমকি দেয়।
তারা আমার পিছনে একটা স্যার লাগিয়ে দেয়।
সেই স্যার আমাদের বাড়ি এসে পড়াত।
স্যারের বাসা আমাদের বাড়ির পাশে ছিলো আর মজার বিষয় হলো তিনি আমাদের গনিত এর শিক্ষক।
আর আমি গনিত খুব কম পারতাম। তাই বাবা মা আমার জন্য এই স্যার ঠিক করেন।
স্যার এক মাস যাবত পড়ার পর সামনে আর বাকি কয়দিন তারপর আমাদের পরিক্ষা।
ত তাই আমাদের পড়াশুনা অনেক জোড় কদমে চলে।
স্যার এর বয়স ৪০-৫০ এর হবে। বিয়ে হয়েছে কিন্তু শুনেছি তাদের নাকি ডিভোর্স হয়েছে।
বেশ কয়েকদিন যাবত আমি খেয়াল করছিলাম স্যার আমার পড়াশুনার ফাকে ফাকে আমার শরিরের একটি একটি পার্টে হাত দিত।
আমি বুঝতে পারতাম না সে এমন টা কেমন করছে।
একদিন স্যার আমাকে তার বাসায় আসতে বলে।
তার শরির নাকি অসুস্থ,,,
তার বাসা কাছেই বলে যেতে দেয় বাবা মা।
আমি গিয়ে স্যার কে একটা সালাম দিলাম।
স্যার অসুস্থ ছিলাম তাই আমাকে বাসায় ডাকে।
ত আমাকে দেখা অবস্থায় স্যার খাট থেকে উঠে বসে।
আমিঃ স্যার আমার এই অংক টা বুঝিয়ে দেন,, এটার,,,
স্যারঃ স্যার আমার কলম ধরতে গিয়ে আমার হাত ধরে,,,,
আমিঃ একি আপনি এটা কি করছেন?
স্যারঃ স্নেহা,,,কি হইছে,, বাড়িতে কেউ নেই,,, কেউ বুঝবে না
স্নেহাঃ আমি এক লাফ দিয়ে উঠলাম আর বললাম স্যার আপনার এত বড় সাহস আপনি এই কথা বলছেন কিভাবে????
আমি আর আপনার এখানে পড়তে আসবোনা।
স্যারঃ একটু ভুরু কুচকিয়ে তুই যদি আমার দেওয়া কথায় রাজি না হস তাইলে আমি তোমাকে ফেল করিয়ে দেব।
আমি ভিস্মিত ভয়ে যেন কেপে উঠছি প্রতি ক্ষনে ক্ষনে।
আর চোখের সামনে কল্পনায় উদিত হচ্ছে বাবা আমাকে তার পছন্দের ছেলের সাথে আমাকে বিয়ে দিচ্ছে যেটা আমি কখনোই চাইনা৷
তাই আমি তখন যেন আকাশ আর পাতালের মাঝামাঝি দুরুত্তে বিপাকে রয়েছি কি করবো আমি????
কাদতে কাদতে আমি স্যার কে জবাব দিলাম স্যার আমি কালকে আপনার কাছে নিজেকে পুরোপুরি ভাবে পেশ করব।
বাড়ি গিয়ে নিজেকে সামলাতে না পেরে গিয়ে খাটিয়াতে গিয়ে কান্না শুরু করলাম,,,,,,
আমি কিছুই বুঝতে পারছিনা। উপরে পাখার উপরে ওরনা পেচাই,,,আর ভাবি আজকে হয়ত জিবনের শেষ দিন,,, এ জীবন টা রেখে কি লাভ৷
কিন্তু ঠিক তখন,,,,,,,,
গল্পঃ পরিক্ষায় ফেল করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার নিজ স্যার আমাকে তার সাথে এক রাত কাটানোর কথা বলে,,,,!????
এদিকে বাবা মা আমাকে সাফ সাফ জানিয়ে দেয় এবার পাশ না করলে আমাকে জোড় করে তাদের পছন্দের কোন ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দিবে।
আমি স্নেহা। আমি ক্লাস নবম বর্ষে পড়াশুনা করি।
বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে আমি। আমার এক ভাই আছে ভাইয়ের নাম হচ্ছে আকাশ।
আমাদের পরিবার টা অনেক ছোট হলেউ সবাই খুব আনন্দে জীবন কাটাই।
কিন্তু সেটা যেন চিরস্থায়ী সাথি হয়ে ছিলনা।
আমার গত প্রথম পরিক্ষায় আমি ফেল করাতে আমার বাবা মা আমার উপর অনেক টা চিন্তিত হয়ে পড়েন।
আর আমাকে তারা অনেক কড়া নজরদারিতে রাখেন৷
যেমন আমার কাছে আমার বান্ধবিদের আসতেই দেয় না। আর কোন জায়গায় যেতে চাইলে আমাকে পড়াশুনা করতে বলে হুমকি দেয়।
তারা আমার পিছনে একটা স্যার লাগিয়ে দেয়।
সেই স্যার আমাদের বাড়ি এসে পড়াত।
স্যারের বাসা আমাদের বাড়ির পাশে ছিলো আর মজার বিষয় হলো তিনি আমাদের গনিত এর শিক্ষক।
আর আমি গনিত খুব কম পারতাম। তাই বাবা মা আমার জন্য এই স্যার ঠিক করেন।
স্যার এক মাস যাবত পড়ার পর সামনে আর বাকি কয়দিন তারপর আমাদের পরিক্ষা।
ত তাই আমাদের পড়াশুনা অনেক জোড় কদমে চলে।
স্যার এর বয়স ৪০-৫০ এর হবে। বিয়ে হয়েছে কিন্তু শুনেছি তাদের নাকি ডিভোর্স হয়েছে।
বেশ কয়েকদিন যাবত আমি খেয়াল করছিলাম স্যার আমার পড়াশুনার ফাকে ফাকে আমার শরিরের একটি একটি পার্টে হাত দিত।
আমি বুঝতে পারতাম না সে এমন টা কেমন করছে।
একদিন স্যার আমাকে তার বাসায় আসতে বলে।
তার শরির নাকি অসুস্থ,,,
তার বাসা কাছেই বলে যেতে দেয় বাবা মা।
আমি গিয়ে স্যার কে একটা সালাম দিলাম।
স্যার অসুস্থ ছিলাম তাই আমাকে বাসায় ডাকে।
ত আমাকে দেখা অবস্থায় স্যার খাট থেকে উঠে বসে।
আমিঃ স্যার আমার এই অংক টা বুঝিয়ে দেন,, এটার,,,
স্যারঃ স্যার আমার কলম ধরতে গিয়ে আমার হাত ধরে,,,,
আমিঃ একি আপনি এটা কি করছেন?
স্যারঃ স্নেহা,,,কি হইছে,, বাড়িতে কেউ নেই,,, কেউ বুঝবে না
স্নেহাঃ আমি এক লাফ দিয়ে উঠলাম আর বললাম স্যার আপনার এত বড় সাহস আপনি এই কথা বলছেন কিভাবে????
আমি আর আপনার এখানে পড়তে আসবোনা।
স্যারঃ একটু ভুরু কুচকিয়ে তুই যদি আমার দেওয়া কথায় রাজি না হস তাইলে আমি তোমাকে ফেল করিয়ে দেব।
আমি ভিস্মিত ভয়ে যেন কেপে উঠছি প্রতি ক্ষনে ক্ষনে।
আর চোখের সামনে কল্পনায় উদিত হচ্ছে বাবা আমাকে তার পছন্দের ছেলের সাথে আমাকে বিয়ে দিচ্ছে যেটা আমি কখনোই চাইনা৷
তাই আমি তখন যেন আকাশ আর পাতালের মাঝামাঝি দুরুত্তে বিপাকে রয়েছি কি করবো আমি????
কাদতে কাদতে আমি স্যার কে জবাব দিলাম স্যার আমি কালকে আপনার কাছে নিজেকে পুরোপুরি ভাবে পেশ করব।
বাড়ি গিয়ে নিজেকে সামলাতে না পেরে গিয়ে খাটিয়াতে গিয়ে কান্না শুরু করলাম,,,,,,
আমি কিছুই বুঝতে পারছিনা। উপরে পাখার উপরে ওরনা পেচাই,,,আর ভাবি আজকে হয়ত জিবনের শেষ দিন,,, এ জীবন টা রেখে কি লাভ৷
কিন্তু ঠিক তখন,,,,,,,,
গল্পঃ স্যারের অত্যাচার
পর্বঃ ০১
অনুভবে নবীন হাসান
#jesmin
পর্বঃ ০১
অনুভবে নবীন হাসান
#jesmin
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত
বিষয়: #অত্যাচার #গল্প #স্যার