শিরোনাম:
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

Somoy Channel
মঙ্গলবার ● ৫ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » বিশ্ব » ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থ নেই: হোয়াইট হাউস
প্রথম পাতা » বিশ্ব » ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থ নেই: হোয়াইট হাউস
৭৪ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ৫ ডিসেম্বর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থ নেই: হোয়াইট হাউস

ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযান চলছে টানা প্রায় দুই বছর ধরে। রুশ এই আগ্রাসনের শুরু থেকেই ইউক্রেনকে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে রিপাবলিকানরা এবার হাউসে ১০ হাজার কোটি ডলারের একটি সহায়তা প্যাকেজ আটকে দিয়েছে। তাই ইউক্রেনকে সাহায্য করার অর্থ নেই বাইডেন প্রশাসনের।

ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থ নেই: হোয়াইট হাউসহোয়াইট হাউস জানিয়েছে, কংগ্রেস যদি দ্রুত এই প্যাকেজ অনুমোদন না করে, তাহলে রাশিয়া লাভবান হবে।

হোয়াইট হাউস আরও বলেছে, সময় দ্রুত চলে যাচ্ছে, আমাদের হাতে ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থও আর নেই। কংগ্রেস যদি প্যাকেজ অনুমোদন না করে, তাহলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধরত ইউক্রেনকে সাহায্য করা যাবে না।

সংবাদ মাধ্যম ডয়েচ ভেলের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল ৪ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন এবং কর্মস্থল হোয়াইট হাউস জানিয়েছ, সময় দ্রুত চলে যাচ্ছে, আমাদের হাতে ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থও আর নেই। কংগ্রেস যদি প্যাকেজ অনুমোদন না করে, তাহলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধরত ইউক্রেনকে সাহায্য করা যাবে না।

গত অক্টোবরে ইউক্রেন ও ইসরায়েলকে সাহায্য করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন কংগ্রেসকে ১০ হাজার কোটি ডলারের প্যাকেজ অনুমোদন করতে বলে। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ রিপাবনিকানরা এর অনুমোদন দেয়নি।

সোমবার হাউসের স্পিকারকে চিঠি লিখেছেন জো বাইডেনের বাজেট ডিরেক্টর। তিনি লিখেছেন, আমাদের হাতে কোনও জাদুর ঘড়া নেই, যা দিয়ে আমরা পরিস্থিতি সামলাতে পারি। আমাদের হাতে কোনও অর্থ নেই। আর আমাদের হাতে সময়ও নেই।

তিনি জানিয়েছেন, যদি কংগ্রেস ওই প্যাকেজে অনুমোদন না করে, তাহলে এই বছরের শেষে আমাদের হাতে কোনও অর্থ থাকবে না, যা দিয়ে আমরা ইউক্রেনের জন্য অস্ত্র বা যন্ত্রপাতি কিনতে পারি। আর এই অস্ত্র ও সাহায্য না পেলে ইউক্রেন যুদ্ধক্ষেত্রে লড়তে পারবে না। তারা যেটুকু অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেটিও নষ্ট হবে।

এছাড়াও মাইক জনসন হোয়াইট হাউসের চিঠির বিষয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টে বলেছেন, বাইডেন প্রশাসনের ইউক্রেন নিয়ে কোন স্পষ্ট কৌশল নেই। এই বিরোধ মেটানোর পথ কী? মার্কিন করদাতার অর্থ দিয়ে যে সাহায্য করা হচ্ছে, তা খরচ করার পরিকল্পনা কোথায়? এর জন্য কে দায়বদ্ধ থাকবে? এ সবই হলো ন্যায্য প্রশ্ন। জাতীয় সুরক্ষা নিয়ে যদি কোন বাড়তি প্যাকেজ দিতে হয়, তাহলে তা যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত থেকে শুরু হওয়া দরকার।

এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান নেতারা জানিয়েছেন, এটা নিয়ে আলোচনা হতেই পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তের নিরাপত্তা, অভিবাসীদের বিষয়টি বাইডেনকে স্পষ্ট করতে হবে।



বিষয়: #  #  #  #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)